প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ:
বিশ্বাসের কথা কতোটা শক্ত করে বলা যায়? বিশ্বাসী প্রাণের সুর কতোটা অনুপম হতে পারে? বিশ্বাসকে যুক্তির দাঁড়িপাল্লায় মাপা কি খুব সহজ? অবিশ্বাসীকে কতোটা মায়াভরা স্পর্শে বিশ্বাসের শীতল পরশ দেওয়া যায়? যুক্তিতেই মুক্তি নাকি বিশ্বাসের যুক্তিতেই মুক্তি? প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ পড়ে এসবের উত্তর মিলতে পারে।
প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ-২:
বিশ্বাসের বিস্ময়কর যাত্রায় সাজিদ যেন এক অনুপম নাম। নাস্তিকতার শেকল ভেঙে সাজিদ নীড়ে ফিরেই ক্ষ্যান্ত হয়নি, সে কাঁধে তুলে নিয়েছে বিশ্বাসকে বাতাসে ছড়িয়ে দেওয়ার গুরু দায়িত্বও। আমরা সাজিদকে তুলনা করতে পারি একজন আতরওয়ালার সাথে যে সুরভী ছড়ানোর কাজে ব্যতিব্যস্ত রাখে নিজেকে। সাজিদও সুরভী ছড়ায়— বিশ্বাসের সুরভী।
আরজ আলী সমীপে:
প্রশ্ন করতে পারা নিঃসন্দেহে চমৎকার একটা গুণ। তবে— উত্তরের আগেই যদি ব্যক্তি অনুসিদ্ধান্তে পৌঁছে গিয়ে থাকে, কিংবা ব্যক্তি যে উৎস থেকে প্রশ্নগুলো ধার করেন সেটা যদি হয় অজ্ঞতা আর গোঁড়ামিতে পূর্ন— সত্যকে নিয়ে সেখানে ছিনিমিনি খেলা সম্ভব বটে। বিশ্বাসের সত্যকে ঘিরে এ-ধরণের অজ্ঞতা আর গোঁড়ামির উত্তর পাওয়া যায় ‘আরজ আলী সমীপে’র পাতায় পাতায়।
Reviews
There are no reviews yet.